Considerations To Know About ড্রাগন ফল গাছের যত্ন
Considerations To Know About ড্রাগন ফল গাছের যত্ন
Blog Article
৫ থেকে ২.৫ মিটার পর্যন্ত লম্বা হয়ে থাকে। এ ফলের আকার বড়, পাকলে খোসার রং লাল হয়ে যায় ,শাঁস গাঢ় গোলাপী রঙের, লাল ও সাদা এবং রসালো প্রকৃতির । ফলের বীজগুলো ছোট ছোট কালো ও নরম ।
কৃষি তথ্য সার্ভিস (এআইএস) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার মেনু নির্বাচন করুন
ড্রাগন ফল গাছ খুব দ্রুত বৃদ্ধি পায় , ১ বছরের একটি গাছ ৩০টি পর্যন্ত শাখা তৈরি করতে পারে। প্রাপ্ত গাছের ডাল ছাঁটাই করলে নতুন কান্ড গজাতে ও বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। মূল কান্ড ও শাখা কান্ড রেখে পার্শ্ব ও মাটি অভিমুখী ডালগুলি ছেঁটে দিতে হবে। এবং ক্ষতিগ্রস্ত ও জড়িয়ে যাওয়া ডালগুলো কেটে ফেলতে হবে। রোপণের দ্বিতীয় বর্ষে প্রথম ছাঁটাই করতে হবে। ছাঁটাইয়ের পর অবশ্যই কাঁটা স্থানে যেকোনো ছত্রাকনাশক লাগিয়ে দিতে হবে।
অলংকরণ: মানিপ্ল্যান্ট গাছপালা আকর্ষণীয় এবং যেকোনো স্থানের জন্য দৃষ্টি আকর্ষণ করতে পারে। এগুলি পাতার বিভন্ন আকার, ভিন্ন রঙের একটি পরিসরে আসে , এগুলিকে আপনার বাড়ি বা অফিস সাজানোর জন্য একটি বহুমুখী পছন্দ করে তোলে৷
সাড়ে সাত বিঘা ড্রাগন বাগানে ড্রিপ ইরিগেশন সিস্টেম। (যশোর প্রোজেক্ট)
ফেইসবুক পেইজ ভিজিট ও লাইক দিন। পরিচালক
ছাদবাগানে ড্রিপ ইরিগেশন সেটাপ পদ্ধতি
ড্রাগন সাধারণত গাছের কাটিং লাগানো হয়। টবে ড্রাগন ফলের কাটিং লাগানোর জন্য ২০ ইঞ্চির ড্রাম বা টব সংগ্রহ করতে হবে। যাতে ভালোভাবে শিকড় ছড়াতে পারবে আর তাতে ফলনও অনেক ভালো হবে। টবে বা ড্রামে যাতে পানি না জমে সেজন্য ড্রামের তলায় ৪-৫ টি ছোট ছিদ্র করে নিতে হবে এবং ছিদ্রগুলো ইটের ছোট ছোট টুকরা দিয়ে বন্ধ করে দিতে হবে।
যদিও প্রায় সব রকমের মাটিতে ড্রাগন ফল সহজেই চাষ করা সম্ভব। কিন্তু ভালো ফলন চাইলে আপনি অবশ্যই উৎকৃষ্ট জৈব পদার্থ সমৃদ্ধ বেলে দোঁআশ মাটিই বাছাই করবেন। শুরুতেই আপনাকে বেলে দোআঁশ মাটি সংগ্রহ করে ভালো ভাবে পরিস্কার করে নিতে হবে। তারপর পরিমান মত গোবর, ৫০ গ্রাম পটাশ সার ও ৫০ গ্রাম টি,এস,পি, সার সংগ্রহ করা মাটির সাথে ভালো get more info ভাবে মিশিয়ে নিবেন। সার ও মাটির মিশ্রনে পরিমান মত পানি দিয়ে ভিজিয়ে নিন। এখন আপনার বাছাই করা ড্রামে সকল উপকরণ গুলো ১০ থেকে ১২ দিন রেখে দিন। তারপর ড্রামের মাটি ভালো করে খুন্তি দিয়ে ঝুরঝুরে করে আরো ৪ থেকে ৫ দিন রেখে দিন। মাটি কিছুটা শুষ্ক হয়ে উঠলে ভালো জাতের কাটিং চারা ড্রামে বা পাত্রে রোপন করুন।
খ. তার ওপরের স্তরে ২-৩ ইঞ্চি পুরু করে কাঠ কয়লা দিয়ে এ দ্বিতীয় স্তর ভরাট করা;
এই প্রজাতির গাছগুলি গুল্ম প্রকৃতির ঝোঁপের ন্যায় শক্ত, কম রক্ষণাবেক্ষণের গোলাপ।
এম এ রহিম গবেষণার উদ্দেশ্যে ড্রাগন ফলের কয়েকটি জাত নিয়ে আসেন থাইল্যান্ড থেকে। সেসব গাছ দিব্যি ফল দিচ্ছে। এই সফলতার ওপর ভিত্তি করে সেন্টার থেকে এখন দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে ড্রাগন ফলের চাষ সম্প্রসারণের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে।
ড্রাগন ফলে রয়েছে আমাদের শরীরের জন্য উপকারি ভিটামিন, খনিজ পদার্থ এবং কিছু অ্যান্টি অক্সিডেন্ট। অ্যান্টি অক্সিডেন্ট সাধারণত আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে সহায়তা করে থাকে। এছাড়াও রয়েছে ভিটামিন সি। ভিটামিন সি আমাদের স্বাস্থ্যের ভারসাম্য রক্ষা করতে ব্যাপক ভূমিকা রাখে। ড্রাগন ফলে রয়েছে ক্যারোটিনয়েড উপাদান যা আমাদের দেহে শ্বেত রক্ত কণিকা বৃদ্ধি করে এবং আমাদের শরীরের ইমিউনিটি সিস্টেমকে শক্তিশালী করে।রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধির মাধ্যমে ডায়াবেটিস রোগীরা উপকৃত হতে পারে। পাশাপাশি ত্বকের জন্যও বেশ উপকারক।
গ. ভিটে মাটি (যা নার্সারিতে পাওয়া যায়) - ২৫%